টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পাস করে বের হওয়া একজন শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ সুবিস্তৃত। টেক্সটাইল সেক্টর প্রতিনিয়ত বাড়ছে। মেডিকেলের উপকরণ, অটোমোবাইল, মহাকাশ, জিও টেক্সটাইলসহ বিভিন্ন সেক্টরে টেক্সটাইলের ব্যবহার বাড়ছে। আজকাল উন্নত দেশগুলোতে মাইক্রোচিপ থেকে শুরু করে বিশাল ভবন, সেতু, অস্ত্রের কাঠামো, বুলেটরোধী পোশাক—এসব মিশ্র বস্তু উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ফাইবার দিয়ে করা হচ্ছে। দিন যত যাবে, টেক্সটাইলের ব্যবহার বাড়তেই থাকবে।
যদি চাকরির কথা বলি, তাহলে বলব আমাদের দেশে যে পরিমাণ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন, তার অর্ধেকও আমরা জোগান দিতে পারছি না। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পাস করে যে কেউ খুব সহজেই পোশাকশিল্পের কাজে নিজেকে জড়াতে পারেন। এখন পর্যন্ত আমাদের শিক্ষার্থীরা সাধারণত দুই ধরনের চাকরিতে অভ্যস্ত। কারখানায় উৎপাদন এবং বায়িং হাউসের মার্চেন্ডাইজার। শুরুতে মার্চেন্ডাইজারদের বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি হলেও উৎপাদনের সঙ্গে জড়িতরা যখন অভিজ্ঞ হওয়া শুরু করেন, তখন তাঁদের চাহিদা বাড়তে থাকে, বেতনও।
ক্যারিয়ার কোথায়?
টেক্সটাইল মিল, কারখানা, বায়িং হাউস, মানবসম্পদ, ফ্যাশন ডিজাইনিং, বিপণন সবখানেই টেক্সটাইল প্রকৌশলীদের জন্য দরজা খোলা রয়েছে। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে শুধু যে টেক্সটাইল মিল, কারখানায় কাজ করতে হবে বিষয়টা তেমন না। আমাদের এখানে যাঁরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রোডাকশন কিংবা মেশিন ডিজাইন, মেশিন রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে পড়ছেন, তাঁরা টেক্সটাইলের বাইরে অন্যান্য কাজের ক্ষেত্রেও অবদান রাখতে পারেন। কেউ যদি উদ্যোক্তা হতে চান, তাঁর জন্য রয়েছে অপার সুযোগ। আমাদের দেশে এখনো টেক্সটাইল যন্ত্রের নকশা কেউ করছে না। যন্ত্রের জন্য আমাদের বিদেশিদের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। তাদের বানানো যন্ত্রে চলছে আমাদের উৎপাদন। এ ছাড়া কোনো যন্ত্র নষ্ট হয়ে গেলে আবার বিদেশি কোম্পানি থেকে লোক আসছেন, এসে ঠিক করছেন। সব মিলিয়ে কারখানার তাতে ২০-২৫ দিনের উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আর বিদেশিদের উচ্চ পারিশ্রমিক তো আছেই। কিংবা ধরুন, আমাদের দেশে এখনো তৈরি পণ্যের মান রক্ষণাবেক্ষণের মতো নিজস্ব যন্ত্র বা প্রতিষ্ঠান নেই। যে কয়েকটা কোম্পানি আছে, সবই বিদেশিদের। সেখানে হয়তো আমাদের দেশি প্রকৌশলীরাই কাজ করছেন, কিন্তু প্রতিষ্ঠানের মালিক বিদেশিরা। এ ছাড়া এখনো আমাদের নিজেদের তৈরি কোনো ভালো মানের ‘ডাইস কেমিক্যাল’ নেই। বিদেশ থেকে আমদানি করেই কাজ চলছে। এখনকার তরুণ উদ্যোক্তারা চাইলে এই খাতগুলো নিয়েও ভাবতে পারেন।
ইদানীং অনেকেই টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষ করে দেশের বাইরে পড়তে যাচ্ছেন। কেউ স্নাতকোত্তর, পিএইচডি করে দেশে ফিরে এসে চাকরিতে যোগ দিচ্ছেন, কেউবা সেই দেশেই চাকরি খুঁজে নিচ্ছেন। বিসিএসও দিচ্ছেন অনেকে।
Name: Kayes Ahmed
Designation: Co-ordinator (Textile)
Head Of The Department (Textile)
Whatsapp No: 01775334289
Rahim Hossain
“Great hands-on learning with supportive teachers and modern labs.”Fatima Akhter
“Well-equipped labs and practical sessions make learning easy.”Tanvir Ahmed
“Projects and industry visits connect theory with real-world experience.”
Optio, ullamcorper porro dolores distinctio cubilia euismod tristique autem aspernatur odio facilisi? Mi tristique omnis elementum interdum porta? Incididunt inceptos, sollicitudin eget architecto? Sapien? Tempus.